Posts

যা দেখে বুঝবেন ‘ও আপনার প্রেমে পড়েছে’

Image
আচ্ছা, ও কি আমার কথা ভাবে? আমি যা অনুভব করি, ও কি সেটাই অনুভব করে?’ মনের ভেতর অনেক প্রশ্ন। কিন্তু, কে উত্তর দেবে? সোজাসুজি জিজ্ঞেস করতে গেলে যদি রেগে যায়! অতশত না ভেবে লক্ষ্য রাখুন তাঁর আচার-ব্যবহারে। দেখুন তো তিনি এইগুলো করেন কি না? উত্তর আপনার হাতের মুঠোয়। ১) কথা বলবে কী! আপনার সামনে বসে উসখুস উসখুস করেই চলেছে। হাতের ফোন বা ব্যাগটা নিয়ে সমানে খুঁট খুঁট চলছেই। এটা কিন্তু ভালো লক্ষ্মণ। তিনি বুঝিয়ে দিচ্ছেন, আপনার উপস্থিতিতে তিনি নার্ভাস। ২) চোখে চোখ রেখে বহুক্ষণ ধরে কথা বলেই চলেছেন। শুধু কথাই বলছেন না, মাঝে মাঝে হাসছেন। বুঝে নিন, তিনি আপনাতে মজেছেন! ৩) কথা বলতে বলতে যদি তিনি আপনার ঠোঁটের দিকে তাকান। বা নিজেই হয়তো হেসে বা লিপস্টিক ঠিক করার অছিলায় বারবার তাঁর ঠোঁটের দিকে আপনার দৃষ্টি আকর্ষণ করতে চাইছেন। ব্যস, বুঝে নিন! কেল্লা ফতে! ৪) আপনার সঙ্গে কথা বলতে বলতে তিনি যদি একদিকে মাথা হেলিয়ে রাখেন। চুল সরিয়ে উন্মুক্ত রাখেন তাঁর একদিকের ঘাড়। এর চেয়ে বড় ইঙ্গিত আর কিছু হয় না! ৫) হাত ধরে হাঁটা নয়। রাস্তায় হাঁটতে হাঁটতে হাতে হাতে বা কবজিতে কবজিতে আলতো ছোঁয়া। বুঝিয়ে দেবে, তিনি কী চাইছেন! ৬) যদি তি...

কম বয়সে বিয়ে করার ৬ সুফল

Image
বিয়ের সঠিক বয়স কোনটি তা নিয়ে অনেক মতবিরোধ রয়েছে। অনেকেই বলবেন বিয়ে এবং সম্পর্ক আসলে কি তা বুঝে তবেই বিয়ের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা উচিত। আর এই সঙ্গে অর্থনৈতিক বিষয়ও জড়িত থাকে বলে অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী না হওয়া পর্যন্ত অনেকেই বিয়ের কথা ভাবেন না। কিন্তু সত্যি বলতে কি, দ্রুত বিয়ে করে ফেলার সিদ্ধান্ত কিন্তু বেশ ভালো বুদ্ধিমানের মতো কাজ। বয়স একটু কম থাকলেই বিয়ের সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলা উচিত, এতে জীবনটা অনেক বেশিই সহজ মনে হবে আপনার কাছে। অনেক ধরনের সমস্যা থেকে অনায়াসেই মুক্ত থাকতে পারবেন। কীভাবে জানতে চান? ● আপনি যদি বয়স ৩০ পার করে বিয়ে করেন তাহলে স্বাভাবিকভাবেই আপনার বয়সের কারণে আপনার মধ্যে যে গাম্ভীর্য চলে আসবে তার জন্য সম্পর্ক খুব বেশি মধুর ও ঘনিষ্ঠ হবে না। ব্যাপারটি বরং এমন হবে বিয়ে করার কথা তাই বিয়ে করেছি। এ কারণে আগেই বিয়ে করে ফেলা ভালো, যখন আবেগ কাজ করে অনেক। ● বেশি বয়সে বিয়ে করলে স্বামী-স্ত্রী নিজেদের জন্য কতটা সময় পান? বছর ঘুরতে না ঘুরতেই সন্তানের দায়িত্ব ঘাড়ের ওপর এসে পড়ে। আর একবার সন্তান হয়ে গেলে দুজনের একান্ত সময় কাটানো আর হয়ে উঠে না। কিন্তু অল্প বয়সেই বিয়ে করে ফেললে সঙ্গীর সঙ্গে অনেকটা...

নারীদের যে ৫টি ছলনার ফাঁদে পা দেন পুরুষেরা!

Image
ছ্যাকা খেয়ে মহিলাদের প্রায় সবাই "ছলনাময়ী" বলেন পুরুষরা? যদিও এই বিশেষণ নিয়ে মহিলাদেরও আপত্তির শেষ নেই। মহিলারা নাকি ৬৪ কলার অধিকারিনী। প্রায়ই বির্তকের জন্ম দেয় এই প্রবাদটি। তবে কথাটা কি সত্যি? নাকি মিথ্যা? সত্যিই কি মহিলারা কিছু বিশেষ ছলনায় প্ররোচিত করে ফেলেন পুরুষদেরকে? আটকে ফেলেন ছলনার ফাঁদে? জেনে নিন তাদের ৫টি ছলনা সম্পর্কে যেগুলো সহজেই পুরুষদেরকে ফাঁদে ফেলতে পারে। চোখের জল:  মহিলারা খুব সহজেই একজন পুরুষকে ফাঁদে ফেলতে পারে। কীভাবে? চোখের দুই ফোঁটা জলই একজন পুরুষকে ফাঁদে ফেলার জন্য যথেষ্ট। এক্ষেত্রে তেমন কোনও কষ্ট ছাড়াই যে কোনও কাজে পটিয়ে ফেলা যায় একজন পুরুষকে। কেন, দিল তো বাচ্চা হ্যায় কি সিনেমার কথাটা মনে নেই? অফিসের কাজের চাপে অতিষ্ট হওয়ার অভিনয় করে চোখের জল ফেলেই কি সুন্দর আরেক সহকর্মীকে গাধার মতোন খাটিয়ে নিতেন নায়িকা। কারণ, আজও অধিকাংশ পুরুষই নারীর চোখের জলকে অবহেলা করতে পারেন না। ইমোশনাল অত্যাচার:  সাধে কি আর গানটি লেখা হয়েছিল? 'ইমোশনাল অত্যাচার' করে একজন নারী খুব সহজেই একজন পুরুষকে পটিয়ে ফেলতে পারে। একবার ইমোশোনাল অত্যাচারের শিকার হলে ভালোমন্দ বিচার করার ক্ষম...

সহজ কিছু কৌশলে অটুট রাখুন সম্পর্ক

Image
অন্যান্য সব বিষয়ের মত সম্পর্ক তৈরি করা যতটা কঠিন, সেটা ভেঙে ফেলা ঠিক ততটাই সহজ। তবে সব সম্পর্কের থেকে প্রমের সম্পর্কটা একটু বেশি ভঙ্গুর। কারণ প্রেমে পড়তে মানুষের যতটা না সময় লাগে, সম্পর্কটা ভেঙে ফেলতে তার চেয়ে কম সময় লাগে। তবে সম্পর্কে একটু যত্ন নিলে আপনি নিজেই নিজের সম্পর্ককে বাঁচিয়ে নিতে পারেন। কর্মব্যস্ত এই জীবনে পেশাগত কাজের চাপই যে স্ট্রেসের প্রধান কারণ তা কিন্তু নয়। বিশ্বায়নের এই যুগে স্বামী-স্ত্রীর চাকরি, সন্তানদের যোগ্য মানুষ হওয়া নিয়ে নানা মতবিরোধ, দ্বন্দ্ব থাকতে দেখা দেয়। তবে এসবের পরও মধুর সম্পর্কটি টিকিয়ে রাখা সম্ভব। চলুন জেনে নেই কীভাবে। # আপনার স্বামী বা স্ত্রীর কাছে কিছু লুকিয়ে বা মিথ্যা বলে সম্পর্ক শুরু করবেন না। এতো সুন্দর সম্পর্কটা নষ্ট হতে পারে। জীবনের অতীতগুলো বলে নিতে পারেন এতে করে দেখবেন সে সহজ হবে। # নিজেকে যতটা সম্ভব নিজেকে স্বচ্ছ ও সুন্দরভাবে উপস্থাপন করুন। একটা কথা কিভাবে বলছেন তার ওপর অনেক কিছু নির্ভর করে। # কখনোই ব্রেকআপ করতে চাইবেন না। কারণ এতে সম্পর্ক স্হায়ীত্ব হারায়! # নিজের ইগো নিয়ে বেশি পড়ে থাকবেন না। তাহলে সম্পর্ক বেশিদূর এগোয় না! কিছু ক্ষেত্রে নত ...

হৃদয় ভাল রাখতে চুটিয়ে প্রেম করুন-প্রেমিকাকে সময় দিন

Image
প্রেম করলে মন ভাল থাকে এ সকলেরই জানা৷ তবে এবার এক হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ প্রমাণ করলেন ভালবাসার সুস্থ সম্পর্ক হৃদয় ভাল রাখতে সক্ষম৷ ফিনল্যান্ডের একটি সাম্প্রতিক গবেষণায় দেখা গেছে, বিবাহিত পুরুষ এবং মহিলাদের ক্ষেত্রে হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি অনেকটাই কম৷ ভেনডারনিল্ট হার্ট অ্যান্ড ভাসকুলার ইন্সটিটিউট এর হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ জুলি ড্যাম্প জানিয়েছেন, প্রেমের সম্পর্কে আবদ্ধ মানুষদের নিউরো হরমোন পরিবর্তনের অভিজ্ঞতা রয়েছে, যা শরীরে ধ্বনাত্মক প্রভাব ফেলে এর মধ্যে কার্ডিভাসকুলার সিস্টেমও অন্তর্গত৷ তিনি আরও জানান, নির্দিষ্ট কিছু হরমোনের স্তর মানুষের মানসিক চাপ ও উদ্বেগের উপর নির্ভর করে৷ গবেষণা বলছেন আপনার ভালবাসার মানুষটিকে এক বাক্স ডার্ক চকোলেট ও একবোতল রেড ওয়াইন উপহার দিতেই পারেন, এটি হৃদয়ের জন্য স্বাস্থ্যকর।

বয়স দশের আগে সন্তানকে দেবেন যে ১০টি শিক্ষা

Image
আপনি যখন বাবা কিংবা মা হন, ঘাড়ে অনেক দায়িত্ব এসে পড়ে। এটিই স্বাভাবিক। আমাদের সকলেরই সন্তান নিয়ে অসংখ্য পরিকল্পনা থাকে। আমরা একেকটি নিখুঁত ব্যক্তিত্বে রুপান্তর করতে চাই নিজ সন্তানকে। সকলেই চান তার সন্তান যেন দয়ালু, সৎ, সহানুভূতিশীল এবং সাহসী হয়। কিন্তু এ গুণাবলীগুলো একটি বাচ্চার মাঝে কিন্তু রাতারাতি এসে পড়েনা। একটি ভালো পরিবেশ, দায়িত্বশীল বাবা-মা এবং তাদের সৎ সংস্কারই পারে তাদের সন্তানকে সুস্থ, সফল ও স্বাবলম্বী করে তুলতে। আমাদের আজকের ফিচারে আপনাদের জানানো হবে সন্তান দশে পা দেওয়ার আগেই যে দশটি জিনিস তাকে শেখাবেন। ছেলে কিংবা মেয়ে হোক, সকলকেই সম্মানের চোখে দেখতে হবে আপনার সন্তানকে ছেলে কিংবা মেয়ে আলাদা সত্তা হিসেবে পরিচয় করানোর প্রয়োজন নেই কোন। তারা যেন সকলকেই সমানভাবে সম্মান প্রদর্শন করে সেদিকে দৃঢ় মনোযোগ দিন। লিঙ্গবৈষম্য যেন তাদের মধ্যে কোনভাবেই প্রকাশিত না হয়। ভুল করা কোন অপরাধ নয় ভুল থেকে যদি কোন শিশু কিছু শিখতে পারে, তবেই কিন্তু সে একটি আদর্শ। নিজের ব্যর্থতা থেকেও কিছু না কিছু শেখার চেষ্টা করুন। আপনার সন্তান যেন ভুল করতে কখনো ভয় না পায়। গ্রেডের চাইতে জ্ঞান বড় অনেক সময় সন্তানেরা পরীক্...

গবেষণা বলছে, কঠোর মায়েদের সন্তানের ভবিষ্যত উজ্জ্বল হয়!

Image
বেড়ে ওঠার বয়সে আপনার বাবা-মা কী খুব কঠোর ছিলেন? তাঁরা কি আপনাকে ঘর পরিষ্কার করতে, বাড়ির কাজ করতে এবং প্রতিনিয়ত ভবিষ্যত নিয়ে ভাবতে বলতেন? আমাদের মধ্যে বেশিরভাগ সন্তানেরাই এমন পরিবারে বড় হয়েছি যেখানে মায়েরা ছিলেন আমাদের চির শত্রু! নিত্যদিন পেছনে লেগে থাকা এবং বলে বলে কাজ করানোর জন্য হয়তো আপনার জীবন দুর্বিষহ হয়ে উঠেছিলো। কিন্তু আপনি কী জানেন? গবেষকদের মতে, কঠোর মায়েদের সন্তানেরাই ভবিষ্যতে সফলতার মুকুট পরিধান করতে সমর্থ হয়?সুতরাং, তখন অসহ্য মনে হলেও ভবিষ্যতে আপনি আপনার মা’কে বারংবার ধন্যবাদ জ্ঞাপন করবেন। এটিই সত্য! ইউনিভার্সিটি অব এসেক্সের একজন অধ্যাপক এরিকা র‍্যাসকন, একটি গবেষণা চালিয়েছেন যেখানে প্রমাণিত হয়েছে যে কঠোর মায়েদের সন্তানের জীবন সাফল্যে পরিপূর্ণ এবং সে সকল মায়েরা সন্তানদের শৈশবে শাসন করেছিলেন। উক্ত গবেষণা চালানো হয় ২০০৪ থেকে ২০১০ সালের ভেতর ১৫০০০ এর অধিক বাচ্চাদের উপর, যাদের বয়সসীমা ছিলো ১৩-১৪ বছর। র‍্যাসকনের মতে, শৈশব থেকেই সন্তানের পড়াশোনার ব্যাপারে পিতা-মাতার উচ্চাকাঙ্ক্ষা ও বিশ্বাস তাদেরকে খ্যাতির চূড়ান্ত পর্যায়ে নিয়ে যেতে সাহায্য করে। আমাদের গবেষণা এটিই প্রমাণ করেছে। যে সক...